হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও (এপ্রিল ১৮, ১৮০৯ – ডিসেম্বর ২৬, ১৮৩১) একজন ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক। তরুণ হেনরী লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও মাত্র সতেরো বছর বয়সে কলকাতা হিন্দু কলেজের শিক্ষক নিযুক্ত হন। তিনি ইংরেজি সাহিত্য ও ইতিহাস পড়াতেন এবং তাঁর পাঠদানের পদ্ধতি ছিল তাঁর ধ্যান-ধারণার মতোই গতানুগতিকতামুক্ত। প্রকৃতপক্ষে, শিক্ষক হিসেবে তাঁর কর্মকাণ্ড শ্রেণীকক্ষে সীমাবদ্ধ ছিল না। ছাত্রদের আগ্রহ সৃষ্টিকারী যে-কোনো বিষয়ে তিনি তাঁর ছাত্রদের সঙ্গে কলেজ প্রাঙ্গণের বাইরেও, প্রায়ই তাঁর নিজের বাসায়, আলোচনা করতে সদা-ইচ্ছুক ছিলেন। বাস্তবে, তাঁর আলোচনার বিষয়বস্তুর পরিসীমা ছিল বহুবিস্তৃত সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন এবং বিজ্ঞান।
|
সূচিপত্র |
প্রাথমিক জীবন
ইয়ং বেঙ্গল ও হিন্দু কলেজ
![]() |
ডিরোজিও শিল্পী- তপোমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় |
অল্পদিনের মধ্যেই তিনি ছাত্রদের মধ্যে এত উৎসাহের সঞ্চার করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে, তাঁর সহায়তায় ১৮২৮সালে তাঁরা 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' নামে তাঁদের নিজস্ব একটি সাহিত্য ও বিতর্ক সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। এ সংঘ শ্রেণীকক্ষের বাধানিষেধের বাইরে ডিরোজিওর পরিচালনায় তরুণদের মনোযোগ আকর্ষণকারী বিভিন্ন বিষয়ে স্বাধীনভাবে আলোচনা করার একটি সাধারণ মিলনস্থানের সংস্থান করে। 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' ছিল এক সফল উদ্যোগ এবং মানিকটোলার এক বাগান বাড়িতে এর পাক্ষিক সভাগুলি অনুষ্ঠিত হতো। এ সব সভায় বহু ছাত্র এবং কিছু উদারমনা ও জনহিতৈষী ইউরোপীয় ব্যক্তি যোগ দিতেন। এর সাফল্য ছাত্রদের কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় একই ধরনের সংঘ প্রতিষ্ঠা করতে উৎসাহিত করেছিল। ডিরোজিও 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' -এর সভাপতি হলেও সদস্য হিসেবে অন্য সংঘগুলির অধিকাংশের সঙ্গেই জড়িত ছিলেন এবং সেগুলির কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে আগ্রহী ছিলেন। ডিরোজিওর শিক্ষাবলী ছাত্রদের মধ্যে সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম দেয় এবং তাঁরা বিদ্যমান অবস্থা সম্পর্কে সন্দেহ ও অসন্তোষ প্রকাশ করতে শুরু করেন। ডেভিড হিউম ও জেরেমি বেনথামের যুক্তিবাদী দর্শন ও টমাস পেইনের মতো প্রগতিবাদী চিন্তাবিদদের প্রভাবে তাঁরা সবকিছুই যুক্তির মাপকাঠিতে বিচার করতে শুরু করেন। ধর্মের প্রতি তাঁদের মনোভাব ছিল ভল্টেয়ারের মতো। হিন্দু ধর্মকে খোলাখুলিভাবে নিন্দা করতেও তাঁরা ইতস্তত করেন নি। ডিরোজিওর শিক্ষাবলী হিন্দু সমাজে দারুণ উত্তেজনার সৃষ্টি করেছিল। ডিরোজিওর বিরুদ্ধে গোঁড়া হিন্দু পরিবার থেকে আগত ছাত্রদের অধিকাংশের মধ্যে ধর্ম বিষয়ে প্রচলিত মতের বিরুদ্ধ বিশ্বাস সৃষ্টির অভিযোগ করা হয়।
ব্যাপারটা রাধাকান্ত দেব-এর (১৭৮৪-১৮৬৭) নেতৃত্বে রক্ষণশীল হিন্দুদের কর্তৃত্ত্বাধীন হিন্দু কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিষদের নজরে আনা হয়। ১৮৩১ সালের এপ্রিল মাসে ডিরোজিওকে হিন্দু কলেজ থেকে বরখাস্ত করা হয়। তাঁর পদচ্যুতি অবশ্য প্রগতিবাদী আন্দোলনকে দমন করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে ডিরোজিও এই ঘটনার পর নিজের মতামত প্রকাশে আগের চেয়ে বেশি স্বাধীন হয়ে পড়েন। তিনি তাঁর ছাত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন। ইউরেশীয় সম্প্রদায়ের কল্যাণ সাধনের কাজেও ডিরোজিও সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন এবং ‘দি ইস্ট ইন্ডিয়ান’ নামে একটি ইংরেজি দৈনিক সংবাদপত্র সম্পাদনা করতে শুরু করেন। সে সময় তিনি তাঁর কিছু তরুণ হিন্দু শিষ্যকে সাংবাদিকতা পেশা গ্রহণে এবং এ গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ব্যবহার করে তাঁদের প্রগতিবাদী ধারণাগুলি প্রচার করতে উৎসাহিত করেন।
এভাবে ১৮৩১সালের মে মাসে কৃষ্ণমোহন বন্দোপাধ্যায় ‘দি ইনকোয়ারার’ নামে একটি ইংরেজি সাপ্তাহিক পত্রিকা এবং পরের মাসে দক্ষিণারঞ্জণ মুখোপাধ্যায় ও রসিককৃষ্ণমল্লিক ‘জ্ঞানাম্বেষণ’ নামে বাংলায় (পরে ইংরেজিতেও) একটি সংবাদপত্র প্রকাশ করতে শুরু করেন। দৃশ্যত ডিরোজিওর নির্দেশনায় এসব পত্রিকার মাধ্যমে তরুণ প্রগতিবাদীরা হিন্দু রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ চালান।
অল্পদিনের মধ্যেই তিনি ছাত্রদের মধ্যে এত উৎসাহের সঞ্চার করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে, তাঁর সহায়তায় ১৮২৮সালে তাঁরা 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' নামে তাঁদের নিজস্ব একটি সাহিত্য ও বিতর্ক সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। এ সংঘ শ্রেণীকক্ষের বাধানিষেধের বাইরে ডিরোজিওর পরিচালনায় তরুণদের মনোযোগ আকর্ষণকারী বিভিন্ন বিষয়ে স্বাধীনভাবে আলোচনা করার একটি সাধারণ মিলনস্থানের সংস্থান করে। 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' ছিল এক সফল উদ্যোগ এবং মানিকটোলার এক বাগান বাড়িতে এর পাক্ষিক সভাগুলি অনুষ্ঠিত হতো। এ সব সভায় বহু ছাত্র এবং কিছু উদারমনা ও জনহিতৈষী ইউরোপীয় ব্যক্তি যোগ দিতেন। এর সাফল্য ছাত্রদের কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় একই ধরনের সংঘ প্রতিষ্ঠা করতে উৎসাহিত করেছিল। ডিরোজিও 'একাডেমিক এসোসিয়েশন' -এর সভাপতি হলেও সদস্য হিসেবে অন্য সংঘগুলির অধিকাংশের সঙ্গেই জড়িত ছিলেন এবং সেগুলির কর্মকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে আগ্রহী ছিলেন। ডিরোজিওর শিক্ষাবলী ছাত্রদের মধ্যে সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম দেয় এবং তাঁরা বিদ্যমান অবস্থা সম্পর্কে সন্দেহ ও অসন্তোষ প্রকাশ করতে শুরু করেন। ডেভিড হিউম ও জেরেমি বেনথামের যুক্তিবাদী দর্শন ও টমাস পেইনের মতো প্রগতিবাদী চিন্তাবিদদের প্রভাবে তাঁরা সবকিছুই যুক্তির মাপকাঠিতে বিচার করতে শুরু করেন। ধর্মের প্রতি তাঁদের মনোভাব ছিল ভল্টেয়ারের মতো। হিন্দু ধর্মকে খোলাখুলিভাবে নিন্দা করতেও তাঁরা ইতস্তত করেন নি। ডিরোজিওর শিক্ষাবলী হিন্দু সমাজে দারুণ উত্তেজনার সৃষ্টি করেছিল। ডিরোজিওর বিরুদ্ধে গোঁড়া হিন্দু পরিবার থেকে আগত ছাত্রদের অধিকাংশের মধ্যে ধর্ম বিষয়ে প্রচলিত মতের বিরুদ্ধ বিশ্বাস সৃষ্টির অভিযোগ করা হয়।
ব্যাপারটা রাধাকান্ত দেব-এর (১৭৮৪-১৮৬৭) নেতৃত্বে রক্ষণশীল হিন্দুদের কর্তৃত্ত্বাধীন হিন্দু কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিষদের নজরে আনা হয়। ১৮৩১ সালের এপ্রিল মাসে ডিরোজিওকে হিন্দু কলেজ থেকে বরখাস্ত করা হয়। তাঁর পদচ্যুতি অবশ্য প্রগতিবাদী আন্দোলনকে দমন করতে পারেনি। প্রকৃতপক্ষে ডিরোজিও এই ঘটনার পর নিজের মতামত প্রকাশে আগের চেয়ে বেশি স্বাধীন হয়ে পড়েন। তিনি তাঁর ছাত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন। ইউরেশীয় সম্প্রদায়ের কল্যাণ সাধনের কাজেও ডিরোজিও সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন এবং ‘দি ইস্ট ইন্ডিয়ান’ নামে একটি ইংরেজি দৈনিক সংবাদপত্র সম্পাদনা করতে শুরু করেন। সে সময় তিনি তাঁর কিছু তরুণ হিন্দু শিষ্যকে সাংবাদিকতা পেশা গ্রহণে এবং এ গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ব্যবহার করে তাঁদের প্রগতিবাদী ধারণাগুলি প্রচার করতে উৎসাহিত করেন।
এভাবে ১৮৩১সালের মে মাসে কৃষ্ণমোহন বন্দোপাধ্যায় ‘দি ইনকোয়ারার’ নামে একটি ইংরেজি সাপ্তাহিক পত্রিকা এবং পরের মাসে দক্ষিণারঞ্জণ মুখোপাধ্যায় ও রসিককৃষ্ণমল্লিক ‘জ্ঞানাম্বেষণ’ নামে বাংলায় (পরে ইংরেজিতেও) একটি সংবাদপত্র প্রকাশ করতে শুরু করেন। দৃশ্যত ডিরোজিওর নির্দেশনায় এসব পত্রিকার মাধ্যমে তরুণ প্রগতিবাদীরা হিন্দু রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ চালান।
প্রভাব
হিন্দু কলেজ থেকে অপসারণ ও শেষ জীবন
সমাজ সংস্কার বিষয়ে প্রথাগত চিন্তাধারার বিরুদ্ধে যাওয়ায় হিন্দু কলেজের শিক্ষক পদ থেকে ডিরোজিওকে অপসারণ করার প্রস্তাব রাখা হয়। এই প্রস্তাব ৬-১ ভোটে অনুমোদিত হয়। বহিস্কৃত হবার পরে ডিরোজিও অর্থকষ্টে পড়েন।
১৮৩১ সালের ২৩শে ডিসেম্বর তিনি কলেরায় মারা যান। গীর্জা ও খ্রিস্টধর্ম সম্পর্কে তাঁর অভিমতের কারণে পার্ক স্ট্রিটের গোরস্থানে তাঁকে সমাহিত করতে বাঁধা দেওয়া হয়। গোরস্থানের ঠিক বাইরে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
১৮৩১ সালের ডিসেম্বর মাসে ডিরোজিওর আকস্মিক মৃত্যু প্রগতিবাদীদের উদ্দেশ্য সাধনের পথে গুরুতর আঘাত হানে। তবুও এ অসামান্য শিক্ষক তাঁর তরুণ হিন্দু ছাত্রদের মনে সংস্কারমুক্তির যে চেতনা উদ্দীপ্ত করেছিলেন তা পরবর্তী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছিল এবং বাঙ্গালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির উপর স্থায়ী প্রভাব ফেলেছিল।
আরও দেখুন
ইয়ং বেঙ্গল
তথ্যসূত্র
সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান - চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু ISBN-81-85626-65-0
- রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ-শিবনাথ শাস্ত্রী, নিউ এজ্ পাবলিসার্স পাঃ লিঃ
- THOMAS EDWARDS, Henry Derozio: The Eurasian Poet, Teacher and Journalist, Calcutta, 1884;
- SUSOBHAN C SARKAR, ‘Derozio and Young Bengal’, in AC GUPTA (ed), Studies in Bengal Renaissance, Jadavpur, 1958;
- EW MADGE, Henry Derozio: The Eurasian Poet and Reformer, Calcutta, 1967; N
- S BOSE, Indian Awakening and Bengal, 3rd Ed, Calcutta, 1976.
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
- মিলন সাগরে কবি ডিরোজিও-র জীবনী ও কবিতা পড়ুন।
- সত্যের জন্য অনন্ত প্রয়াস- ড. সফিউদ্দিন আহমদ
- Derozio section
- Old Poetry
- Poetry of Derozio
- A tribute on 200th anniversary of Derozio’s birth
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। উইকিপিডিয়ায় ইংরাজিতে পড়তে হলে এইখানে ক্লিক্ করুন।
Henry Louis Vivian Derozio (1809-1831) a Eurasian poet, rationalist thinker and teacher. Henry Louis Vivian Derozio was appointed a teacher of the Calcutta hindu college in May 1826 at the young age of seventeen. The subjects he taught were English literature and history and his mode of teaching was as unconventional as were his ideas. In fact, Derozio's activities as a teacher were not confined to the classrooms. He was ever willing to converse with his students even outside the College premises, frequently at his own residence, on any matter which aroused their interests. In fact, his discourses covered a wide range of subjects- literature, history, philosophy and science.
Soon he was able to arouse in them so much enthusiasm that in 1828 he helped them in establishing a literary and debating club of their own known as the Academic Association, which provided a common meeting ground outside the restrictions of the classroom where young men under his guidance could discuss freely the various topics that absorbed their attention. The Academic Association was a successful venture and its fortnightly meetings, which were held at a garden house at Manicktola, were attended by a large number of students and some liberal-minded and philanthropic Europeans.
Its success encouraged students to establish similar societies in various parts of Calcutta. Although Derozio was president of the Academic Association, he was also connected with most of the other societies as a member and took active interest in their activities.
Derozio's teachings promoted a critical outlook among his students who began to express doubt and dissatisfaction with the existing order. Influenced by the rationalist philosophy of David Hume and Jeremy Bentham and radical thinkers like Thomas Paine, they had begun to measure everything with the yardstick of reason. Towards religion their attitude was Voltairean. They did not hesitate to denounce openly the Hindu religion.
Derozio's teachings produced great commotion in the Hindu society. He was accused of promoting heresy among his students most of whom came from orthodox Hindu families. The matter was brought to the notice of the Managing Committee of the Hindu College, which was dominated by conservative Hindus led by Raja radhakanta deb (1784-1867). Derozio was dismissed from the Hindu College in April 1831. His dismissal, however, did not curb the radical movement. In fact, Derozio had now more freedom than before to express his ideas. Nor did he loose contact with his students.
Derozio was also actively involved in promoting the welfare of his Eurasian community, and had begun editing a daily English newspaper, The East Indian. He now encouraged some of his young Hindu disciples to take to journalism and disseminate their radical ideas through this important medium. Thus, Krishnamohan Benerji had started in May 1831 an English weekly newspaper, The Enquirer, and in the following month Dakshinaranjan Mukherji and Rasik Krishna Mallick began to publish a Bengali (later also English) newspaper, the Jnananvesan. Through these journals, apparently conducted under Derozio's guidance, the young radicals launched bitter attacks upon Hindu conservatism.
The sudden death of Derozio in December 1831 gave a severe blow to the cause of the radicals. Nevertheless, the spirit of enlightenment which this remarkable teacher had kindled in the minds of his young Hindu students continued to inspire succeeding generations and left a permanent impact on the social outlook of the Bengali Hindu community. [AF Salahuddin Ahmed]
Bibliography Thomas Edwards, Henry Derozio: The Eurasian Poet, Teacher and Journalist, Calcutta, 1884; Susobhan C Sarkar, 'Derozio and Young Bengal', in AC Gupta (ed), Studies in Bengal Renaissance, Jadavpur, 1958; EW Madge, Henry Derozio: The Eurasian Poet and Reformer, Calcutta, 1967; NS Bose, Indian Awakening and Bengal, Calcutta, 1976. |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন